লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া 2023

ব্যবসার আইডিয়া
লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া ২০২৩

দক্ষিণ এশিয়ার পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত প্রায় ১৮ কোটি জনগোষ্ঠীর বসবাস নিয়ে আমাদের এই বাংলাদেশ । বর্তমানে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার৭.২৫ শতাংশ এবং মাথাপিছু আয় ২৮২৪ মার্কিন ডলার । বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার এক- তৃতীয়াংশ প্রায় ৬ কোটি লোক রয়েছে যারা কর্মক্ষম । এর অর্ধেক অর্থাৎ প্রায় তিন কোটি লোক বেকার ও অর্ধবেকার অবস্থায় জীবনযাপন করছে ।

শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত ও অশিক্ষিত বিশাল এই বেকার জনগোষ্ঠী হতাশায় ভুগছে কি ভাবে একটি আয়ের পথ খুজেঁ নেওয়া যায় । আপনারা যারা বেকারত্ব অবস্থায় জীবনযাপন করছেন আপনার মেধা, শ্রম এবং সামান্য মুলধন খাটিয়ে আত্মকর্ম সংস্থানের মাধ্যমে ভালো একটি আয়ের পথ খুজে নিতে পারেন ।

আর যাহারা ব্যবসা করতে চান আপনারা অনেকেই সিদ্ধান্ত হীনতায় ভোগেন । কোন ধরনের ব্যবসা, কি ব্যবসা, কি ভাবে করবেন? আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলব- আপনার সাধ্য অনুযায়ী এবং পছন্দ অনুযায়ী আপনার ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন।

এজন্য আমি ২০২৩ সালে 10 টি লাভজনক ব্যবসার আইডি য়া সম্পর্কে ধারণা প্রদান করলাম । আশা করি , আপনার পছন্দের যেকোন একটা ব্যবসার আইডিয়া এখান থেকে নিতে পারবেন ।

লাভজনক ব্যবসার আইডিয়াকে ৩ শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায় । যথাঃ

ক । ঘরে বসে ব্যবসা

খ । দোকানের মাধ্যমে ব্যবসা

গ । কৃষি ভিত্তিক ব্যবসা

ক । ঘরে বসে ব্যবসাঃ যাহারা ঘরে বসেই আয় করতে চান, তাদের জন্য চমৎকার কিছু ব্যবসার কথা বলব ।

আপনারা অল্প পুজিঁ, মেধা ও শ্রমকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে পারবেন । আপনারা ঘরে বসেই শুধুমাত্র আপনাদের ব্যবসাটি সুন্দরভাবে পরিচালনার মাধ্যমে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন ।

১ । টিউটর ব্যবসা যাহারা শিক্ষিত বেকার আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলছি , আপনি যে বি ষয়ে পারদর্শী যেমনঃ ইংরেজি ,গণিত, বিজ্ঞান, আইসিটি ইত্যাদি ।

আপনার এই বিষয়টি পড়ানোর জন্য একটি বিজ্ঞাপন দিতে পারেন । বিজ্ঞাপন দেখে ছাত্র- ছাত্রীরা আপনার বিষয়টি পড়ার জন্য আপনার সাথে যোগাযোগ করবে ।

নিজ বাড়িতেই একটি রুমে ছাত্র- ছাত্রীদের জন্য বসার ব্যবস্থা করবেন । হোয়াইট বোর্ড, মার্কার পেন, কিছু উপকরণ বাবদ আপনার সামান্য বিনিয়োগ হবে । শুধুমাত্র আপনার মেধাকে কাজে লাগিয়ে সকালে ও বিকালে ছাত্রছাত্রীদের পড়াতে পারেন । ছাত্র- ছাত্রীদের পড়িয়ে প্রাইভেট টিউটর দিয়েই আপনি মাসে ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন ।

টিউটর ব্যবসা হলো একটি অত্যাধুনিক ও কর্মসংস্থান সম্প্রদায়, যেখানে আপনি অনলাইন বা নিজ বাড়িতে পাঠাতে পারেন এবং প্রাইভেট টিউশনের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। টিউশন ব্যবসা আপনাকে নিজের সময় পরিচালনা করতে দেয় এবং জ্ঞান ও কৌশল প্রয়োগ করে ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চতর শিক্ষা দেওয়ার সুযোগ দেয়।

যেহেতু আপনি ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, আইটি ইত্যাদি বিষয়ে উপাদানগুলি পড়াতে পারেন, আপনি এই বিষয়ে আপনার টিউশন পরিচালনা করতে পারেন। আপনি একটি টিউশন বিজ্ঞাপন তৈরি করতে পারেন, যেখানে আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের বিষয়টি প্রচার করবেন।

ছাত্র-ছাত্রীরা আপনার বিজ্ঞাপন দেখে আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন এবং আপনি তাদেরকে আপনার নিজস্বরুমে পাঠাতে পারেন। আপনি কিছুসাধারণ উপকরণ এবং পাঠানোর সরঞ্জাম নিয়ে আপনার বাড়িতেই এই ব্যবসা চালাতে পারেন। আপনি সকাল থেকে বিকালে ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠাতে পারেন এবং প্রাইভেট টিউশন দিয়ে মাসে ২০,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা আয় করতে পারেন।

আপনার বিজ্ঞাপন এবং বাড়িতে টিউশন পাঠানোর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসার উদ্বৃত্তি করতে পারেন।

আপনার উদ্যোগের সাথে পরিকল্পনা ও কর্মঠ সমন্বিত করে সঠিক পরিচালনা করলে, আপনি ঘরে বসেই সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

২ । কোচিং ব্যবসা আমাদের দেশে কোচিং ব্যবসা অত্যন্ত লাভজনক । প্রাইভেট টিউটর অত্যন্ত ব্যয়বহুল হওয়ায়,

মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকেরা ছাত্রছাত্রীদের পড়াতে হিমশিম খেতে হয় । তাই একটি মানসম্মত কোচিং সেন্টারে সাশ্রয়ী খরচে তাহারা পড়তে চান ।

কোচিং ব্যবসায় সফলতার হার অনেক বেশি । কোচিং সেন্টার পরিচালনা করে মাসে ৩০ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা আয় করা যায় । কোচিং ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে ভাবতে হবে - ভালো  শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে ভালো পরিবেশের ক্লাসরুম মানসম্মত পরীক্ষার ব্যবস্থা ছাত্র- ছাত্রী ও অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেন ।

কোচিং ব্যবসা একটি অত্যন্ত সফল এবং লাভজনক ব্যবসায় হিসাবে বিবেচিত হতে পারে, সেটা আপনার বলা এর মতোই।

কোচিং সেন্টারে ছাত্র-ছাত্রীদের সেরা শিক্ষকদের সেবা দেওয়া হয় যারা ভালো পড়াতে পারেন এবং ছাত্রদের বিভিন্ন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ করার জন্য তাদের প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে সহায়তা করেন। এছাড়াও ক্লাসরুমগুলি মানসম্মত ও শিক্ষার্থীদের সুবিধাজনক পরিবেশ নিশ্চিত করে যাতে তারা স্বতন্ত্রভাবে পড়াশোনা করতে পারেন।ছাত্র-ছাত্রীদের ও তাদের অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে সেন্টারটি সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য করা উচিত।

কোচিং সেন্টার পরিচালনা করে মাসে ৩০,০০০ থেকে ৪০,০০০ টাকা আয় করা যায়।

এতে কার্যকরী কোচিং প্রশিক্ষণ, পরীক্ষার ব্যবস্থাপনা এবং ভালো শিক্ষকদের সমন্বিত নিয়োগ সংক্রান্ত মেধা, পরিশ্রম, এবং যোগাযোগের দক্ষতা প্রয়োজন।

আপনার কোচিং সেন্টারের বিজ্ঞাপন, সঠিক মার্কেটিং পরিকল্পনা এবং উন্নত শিক্ষার্থী হারানোর প্রতিক্রিয়াগুলির উপর ভিত্তি করে আপনি আপনার ব্যবসার উন্নতি করতে পারেন।

এই উদ্যোগের সাথে পরিকল্পনা ও শ্রম সমন্বিত করে কোচিং সেন্টার চালালে, আপনি ঘরে বসেই আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করতে পারবেন। অতিরিক্ত হারানো খরচ ছাড়াই মাসিক আয় অর্জন করা সম্ভব হবে।

৩ । ই- কমার্স ব্যবসা বর্তমানে বিশ্বেই- কমার্স একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক প্ল্যাটফর্ম । বিশ্বের প্রায় সকল দেশে এখন কমার্স অত্যন্ত জনপ্রিয় ক্রয়- বিক্রয়ের সহজ মাধ্যম ।

বর্তমানে বাংলাদেশে ও একটি জনপ্রিয় ও লাভজনক ব্যবসা হলো ই- কমার্স । প্রথমে আপনি একটি ই- কমার্স ওয়েবসাইট

তৈরি করবেন । প্রয়োজনে একজন ফ্রিল্যান্সারের সহযোগিতা নিতে পারেন । আপনি যেপন্যটি বিক্রি করতে চান তা প্রথমে নির্বাচন করুন এবং এটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করুন ।

এসইও করুন এবং গুগল কি ওয়ার্ড রেঙ্ক করুন । দেখবেন আপনি অসাধারণ ভাবে গ্রাহকদের মাঝে পণ্যটি বিক্রি করতে পারবেন । সঠিক উপায়ে কাজটি করতে পারলে , এই ব্যবসা থেকে অত্যন্ত লাভবান হবেন। এই ব্যবসাটিকে আমরা অনলাইন ব্যবসা ভালো থাকি ।

অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমে এখন প্রচুর পরিমাণে পণ্য বিক্রি হয়ে থাকে । অনলাইনের মাধ্যমে গ্রাহকরা ঘরে বসেই তাদের পণ্য ক্রয় করে থাকে । অনলাইন ব্যবসা করার নিয়ম সম্পর্কে আপনি আমাদের এই ওয়েবসাইটে বিস্তারিত ধারনা পাবেন ।

৪ । এফিলিয়েট মার্কেটিং:  এফিলিয়েট মার্কেটিং এখনো বিশ্বে সর্বোচ্চ লাভজনক ব্যবসা । বাংলাদেশে এখন এটি জনপ্রিয় ব্যবসায় পরিণত হয়েছে । এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে মাসে সর্বোচ্চ 10 হাজার ডলার আয় করা সম্ভব ।

এফিলিয়েট মার্কেটিং হল এক ধরনের ব্লগসাইট । কমিশন অর্জনের জন্য এই সাইটের মাধ্যমে পণ্যের প্রচার দেওয়া হয় ।

বাংলাদেশে এফিলিয়েট মার্কেটিং এ সাধারণত অ্যামাজন,alibaba.com ও অন্যান্য ই- কমার্স সাইটের পন্যের প্রচার করে থাকে । কেউ যদি আপনার এফিলিয়েট লিংক থেকে কোন  পণ্য ক্রয় করে তাহলে , আপনি এই পণ্যের উপর কমিশন পাবেন ।

৫ । কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সরকার বদ্ধপরিকর । সেই সাথে বাংলাদেশের শিক্ষিত যুব সমাজের কম্পিউটার শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব অনেক বদ্ধিৃ পেয়েছে । বিশাল জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য বিমোচনে শিক্ষিত যুব সমাজকে কম্পিউটার শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারলে , কম্পিউটারকে কেন্দ্র করে ভালো একটি পদ সৃষ্টি করতে পারবে ।

কম্পিউটার শিক্ষা গ্রহণে ছাত্র- ছাত্রী ও যুব সমাজের আগ্রহ রয়েছে । তাই আপনি কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার এর মাধ্যমে

মোটা অংকের টাকা উপার্জন করতে পারেন । এ জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ঘর নিতে হবে ।

কম্পিউটার সহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি সংগ্রহ করতে হবে । বি জ্ঞাপন বা প্রচার করতে হবে । তাহলে , দেখবেন আপনার কাছে কম্পিউটার শেখার জন্য অনেক ছাত্র- ছাত্রী যোগাযোগ করতে শুরু করেছে । আপনি খুব সহজেই কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অনমুমোদন নিয়ে ছাত্র- ছাত্রীদের ৩ মাস ও ৬ মাস মেয়াদি সার্টিফিকেট প্রদান করতে পারবেন ।কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার ব্যবসার আইডিয়া আপনার ট্রেনিং এ বিষয় রাখবেন- এমএস ওয়ার্ড এমএস এক্সেল এমএস গ্রাফিক্স ডিজাইন ওয়েব ডিজাইন ইত্যাদি ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং ভিডি ও এডিটিং ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি ।

৬ । ব্লগিং আপনি যদি কোন বিষয়ে পারদর্শী হন এবং লিখতে পছন্দ করেন তাহলে ব্লগিং সাইট শুরু করুন । গুগল এডসেন্স, অন্যান্য বিজ্ঞাপন চ্যানেলের মাধ্যমে এটি মনিটাইজ করতে পারেন ।এখানে আপনার প্রয়োজন হবে আপনার ওয়েবসাইট ভিজিটর । ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে ভিজিটরের উপর আয় নির্ভর করে ।

প্রতি ক্লিকে খরচ( CPC) এবং কি ওয়ার্ড রিসার্চ ভলিয়ম এর উপর উপার্জন নির্ভর করে । আপনার প্রিয় বিষয় ব্লগিং এ তুলে ধরুন এবং ব্লগ মনিটাইজ করে উপার্জন করুন ।

৭ । অনলাইন নিউজপেপার আপনার স্মার্ট ব্যবসায়িক ধারণা গুলোর মধ্যে অনলাইন সংবাদপত্র একটি অন্যতম ব্যবসা । আপনার অনলাইন নিউজে ভাইরাল খবর গুলো কভার করতে পারেন । সোশ্যাল মিডিয়ায় লিংক শেয়ার করে আপনার ওয়েবসাইট ডেভেলপ করতে পারেন । আপনি প্রতিযোগিতামলূক কিওয়ার্ড টার্গেট করুন এবং দেখবেন ব্যাপক ট্রাফিক পাবেন ।

আপনার উপার্জনের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে । আপনার অনলাইন সংবাদপত্রকে বিভিন্নভাবে মনিটাইজ করতে পারেন ।

আরও পড়ুন কি ভাবে শুরু করবেন অনলাইন ইনকাম গুগোল অ্যাডসেন্সে যুক্ত হওয়া এফিলিয়েট মার্কেটিং এ যুক্ত হওয়া বিজ্ঞাপনে স্পনসর হওয়া সেবা প্রদান পণ্য বিক্রয় ইত্যাদি।

৮ । ইউটিউব চ্যানেল তৈরি বাংলাদেশে ইউটিউব চ্যানেলের ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে । আপনি একটি জনপ্রিয় ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারেন । একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করা সম্ভব ।

আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেলে ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে , আপনাকে অবশ্যই সঠিক বিষয় নির্বাচন করতে হবে ।

আপনার নিয়মিত ভিডিও আপলোড করার করতে হবে । যখন আপনার ভিডিওতে ৪000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম হবে এবং

১000 সাবস্ক্রাইবার পাবেন, তখন আপনি আপনার চ্যানেলের অ্যাডসেন্স এ মনিটাইজ এর জন্য আবেদন করতে পারবেন ।

বিস্তারিত জাননু ইউটিউব থেকে আয় 100 গেরান্টি ইউটিউবে কি কি বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরী করলে ভালো হবে ?

ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব বাড়ানোর উপায় দেখা শিখতে পারেন । 

দোকানের মাধ্যমে ব্যবসা

৯ । ওষুধের দোকান বাংলাদেশ অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সোখিন প্রকৃতির ব্যবসা হল ঔষধের ব্যবসা । 

বিশাল জনগোষ্ঠীর এদেশে প্রচুর পরিমাণে ওষুধের চাহিদা রয়েছে । আমাদের দেশের লোকজনেরা অপুষ্টি কর খাবার গ্রহণ,

অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে বসবাস করে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে । বিশাল জনগোষ্ঠীর চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য প্রচুর পরিমানের ওষুধের প্রয়োজন হয় ।

আপনি আপনার পার্শ্ববর্তী বাজারে একটি ঘর ভাড়া নিয়ে , কি পুজি খাটিয়ে ওষুধের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এটি অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা । এ ব্যবসায় সফলতার হার সবচেয়ে বেশি । লক্ষ্য করে দেখবেন, যারা ওষুধের সাথে জড়িত তারা কখনই এই ব্যবসাটা ছেড়ে যেতে চাইনা ।

এই ব্যবসাটি পরিচালনার জন্য আপনি ছয় মাস মেয়াদে পল্লী চিকিৎসক কোর্স করতে পারেন । তাহলে রোগীকে আপনি সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবেন । আপনার রোগীর সংখ্যাও অনেক বেড়ে যাবে ।

১০ । কসমেটিকস দোকান অন্যান্য ব্যবসার তুলনায় কসমে টিকস ব্যবসা অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

সাধারনত এই ব্যবসার গ্রাহক মহিলারাই বেশি । এ ব্যবসায় পণ্য বিক্রির ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ মুনাফা হয় । আপনার নিকটস্থ বাজারে একটি ঘর ভাড়া নিয়ে অল্প পুজিঁ খাটিয়ে এই ব্যবসাটি পরিচালনা করতে পারেন।

কসমেটিকস আইটেম ব্যবহারে মেয়েদের আগ্রহ অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে । তাই আপনি এই ব্যবসাটি পরিচালনা করে মাসে ৩০থেকে ৩৫ হাজার টাকা নির্দ্বিধায় আয় করতে পারবেন ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন