পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া- ২০২৪

www.deshitips.com
পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া 


পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন?আশা করি ভালোই আছেন। দেশি টিপস ব্লক সাইডে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম ।আমাদের আলোচনা টপে গুলো পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া । এখন আমি আপনাদেরকে ধারণা প্রদানের চেষ্টা করব পাইকারি ব্যবসা কি ওএই  ব্যবসা বেশ কিছু আইডিয়া। চলুন শুরু করা যাক। 

পাইকারি ব্যবসা কি? 

যেকোনো ধরনের  পণ্য সেটা হতে পারে চাউল শাকসবজি ফল কাপড় প্রভৃতি যেখানে তৈরি হয় যেমন কৃষকের বাড়ি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি ফলের বাগান সেখান থেকে বেশি করে  কম দামে কিনে এনে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে আপনি যে দামে কি এনেছিলেন তার থেকে বেশি দামে বিক্রি করাই হলো পাইকারি ব্যবসা। 

নিচে বাছাইকৃত পাইকারি ব্যবসায় আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 

ইলেকট্রনিক্স সরঞ্জাম এর পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া  

বর্তমান আমাদের দেশে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ থাকার কারণে। লাইট ফ্যান সকেট মালতি চার্জার তার ইত্যাদি ইলেকট্রনের সরঞ্জাম এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আমরা যেহেতু বৈদ্যুতিক নির্ভর হয়েছি সেহেতু এই ইলেকট্রিক সঙ্গে চাহিদা দিন দিন আরো বাড়তেই থাকবে। তাছাড়া আপনি নিজে একটু ভেবে দেখেন আগের তুলনায় বর্তমানে ইলেকট্রিক সানজামের চাহিদা কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে।  এই ধরনের ব্যবসা করতে হলে প্রথমে আপনাকে যে কাজটা করতে হবে।সেটা হল প্রথমে আপনাকে আপনার এলাকার  কিছু বাজার বেছে নিতে হবে। যেসব বাজারে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে আপনি আপনার পাইকারি ব্যবসাটা করবেন। আপনি যে জিনিসপত্রগুলো কিনে আনবেন এগুলো রাখার জন্য একটা উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করতে হবে। যেখান থেকেও সহজেই আপনি আপনার পণ্যগুলো আপনার নির্বাচিত বাজারের খুচরা বিক্রেতার কাছে সহজেই নিয়ে যেতে পারবেন। এরপরকম দামের ভিতরে  ভালো মানসম্মত পণ্য কিনতে হবে ।যাতে করে আপনি খুচরা বিক্রেতাদের কাছে লভ্যাংশ নিয়ে বিক্রি করতে পারেন। এরপর আপনি পাইকারি ব্যবসার জন্য পণ্য কোথা থেকে আমদানি করবেন সেটাও চিন্তা করে নেন। পণ্য কিনার ক্ষেত্রে আমি আপনাকে পুরান ঢাকার কাপ্তান বাজারের কথা বলব,কেন না এই বাজার আপনি খুব সহজেই পণ্য পেয়ে যাবেন।এসব পণ্য কেনার ক্ষেত্রে আপনাকে আরেকটা বিষয় সবসময় মাথায় রাখতে হবে প্রতারক চক্রের হাত থেকে সাবধানতা বজায় রাখা। কেননা এই ব্যবসার যেমনি লাভও বেশি তেমনি প্রতারক চক্রের মধ্যে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর কত টাকার পণ্য কিনবেন সেটা আপনি আপনার মূলধার অনুযায়ী ঠিক করে দেবেন অন্ততপক্ষে এভাবে আসার ক্ষেত্রে । 

কাপড়ের পাইকারি ব্যবসা

 বর্তমানে পাইকারি ব্যবসার জন্য কাপড়ে ব্যবসা  একটি  জনপ্রিয় ব্যবসা। কারণ আপনি একটু চিন্তা করে দেখুন তো সমাজের উচ্চ শ্রেণী থেকে নিম্ন শ্রেণি পর্যন্ত সবাই বিশেষ করে তাদের কাপড় চোপড় নিয়ে খুবই সচেতন। এরই জন্য আপনি চাইলে কাপড় কিনে এনে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে খুব সহজেই বিক্রি করে দিতে পারেন। এই ব্যবসা করতে হলে আপনি যে কাজটা সবচেয়ে প্রথমে করবেন সেটা হলো আপনি কোন অঞ্চলের জনক কাপড়ের ব্যবসাটা করতে যাচ্ছেন। কেননা যে অঞ্চলে মুসলিম বেশি সে অঞ্চলে অবশ্যই খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের লোকজনের ব্যবহারযোগ্য কাপড় চড়বে কি হবে না। যেমন মুসলিম সম্প্রদায় অঞ্চলে অবশ্যই মা-বোনদের জন্য বোরকা ছেলেদের জন্য লুঙ্গি পায়জামা শার্ট ইত্যাদি বেশি বিক্রি হয়।আপনাকে অবশ্যই বাজার সম্পর্কে একটা ধারণা থাকতে হবে। এখন আপনি চাইলে পাইকারি ব্যবসার জন্য কাপড়ের তৈরি সামগ্রীগুলা দাঁত কিংবা বিভিন্ন কারখানা থেকে নিজে অর্ডার করে বানিয়ে অথবা কিনে আনতে পারবেন। কিনারার ক্ষেত্রে আমি আপনাকে বলব যে আপনি নরসিংদী নারায়ণগঞ্জ টাঙ্গাইল পুরান ঢাকা এই সমস্ত অঞ্চলের বাজার থেকে কাপড় ক্রয় করবেন।কেননা পাইকরের বাসার ক্ষেত্রে এখনো অন্যান্যবাজার কম দামে কাপড় পাবেন। 

বিল্ডিং নির্মাণের আইটেমের পাইকারি ব্যবসা

আপনি অবশ্যই ভাবছেন যে এটার আবার পাইকারি ব্যবসা হয় কিনা। এই ধরনের আইটেমের মধ্যে অবশ্যই পাইকারি ব্যবসা করা যায়। বর্তমান আমাদের দেশের সাংস্কৃতির পরিবর্তন এসেছে।কিছু দর্শক আগেকার কথা চিন্তা করেন তখন দেখবেন যে মানুষের টিনের ঘর ছিল ।এখন সবাই ইটের ঘর অথবা বিল্ডিং দেয়ার চেষ্টা করে হোক সেটা গ্রাম অথবা শহর। এজন্যই এই ব্যবসার চাহিদা দিন দিন আরো বাড়তেই থাকবে। এভাবে সবার আগে তো আপনাকে প্রথমে ভাবতে হবে যে আপনি কোন অঞ্চলের জন্য করবেন। এক্ষেত্রে আমি আপনাকে বলব যে আপনি অবশ্যই গ্রাম অথবা শহরতলা অঞ্চলে এ ধরনের ব্যবসা শুরু করেন। এটা আপনার লাভ বেশি হবে। আপনার জেনে রাখা ভালো যে এ ধরনের ব্যবসার ক্ষেত্রে সিজন অনুযায়ী এ ধরনের ব্যবসা পত্রের জিনিসপত্রের দাম উঠানামা করে। এক্ষেত্রে আপনাকে অল্প ভালো মানের পণ্য  টাকায় জিনিসপত্র কিনে রাখতে পারেন।তাহলে ব বেশি লাভে খুচরা বিক্রেতাদের  কাছে বিক্রি করতে পারবেন। এই পণ্যগুলো কিনার ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই বিভিন্ন যে ফ্যাক্টরিগুলা রয়েছে সিমেন্ট ফ্যাক্টরি ,টাইলস ফ্যাক্টরি  রড ফ্যাক্টরি সেখান থেকে কিনে নিয়ে আসবেন। 

স্টেশনে পণ্যের পাইকারি ব্যবসা 

ইদানিং কাল আপনি একটা লক্ষ্য করে দেখুন যে,আপনি ও আপনার আশেপাশের সবাই হাত বাড়ালেই স্কুল কলেজ কোচিং সেন্টার মাদ্রাসা পেয়ে যাচ্ছেন ।এর সাথে এইসব প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে এবং সামনে আরো বৃদ্ধি পাবে। তাই এসব প্রতিষ্ঠানের জন্য খাতা কলম শার্টনার পেন্সিল বিভিন্ন রকমের কাগজ বিভিন্ন রকমের খাতার কাগজ এর চাই  রয়েছে ।আপনি চাইলে  এসব পণ্য যেসব কোম্পানি উৎপন্ন করে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে পাইকারি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আবার এসব ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে আপনাকে অতো ভাবনা চিন্তাও করতে হবে না যে আপনি কোন অঞ্চলের শুরু করবেন কাদের জন্য শুরু করবেন ।কারণ আপনি যেকোন আঞ্চলিক শহর শহরতলী কে কেন্দ্র করে   শুরু করতে পারেন। 

ফলের পাইকারি ব্যবসা 

বর্তমান যত দিন যাচ্ছে ততই মানুষ সব দিক দিয়ে সচেতন হচ্ছে। এরই ফলে মানুষজন ফলের উপকারিতা  সম্পর্কে বিস্তার ধারণা লাভ করছে। যার ফলে বাজারে ফোনে চায়না দিন দিন বাড়ছে।কেননা ফল হচ্ছে একটি স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সুস্বাদু বটে। আর ফল বুড়ো থেকে শিশুর সবাই পছন্দ করে। আপনি যদি দেখেন বর্তমানে শহরের পাশাপাশি গ্রামের পরের দোকানগুলোতে ১২ মাসি  ক্রেতারা প্রচুর ভিড় জমাচ্ছে। যার ফল আপনি অবশ্যই সিজন অনুযায়ী পাইকারি ব্যবসা করে একটা সুযোগ পাচ্ছেন। যেমন গরমের সময় রাজশাহী অঞ্চল সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আম দিনাজপুর অঞ্চলের লিচু টাংগাইল রাঙ্গামাটির অঞ্চলের আনারস বান্দরবানের কলা ইত্যাদি ফল আপনি ওই অঞ্চলের মানুষের কাছ থেকে গিয়ে অল্প দামে  কিনে আনতে পারবেন। 

মুদি দোকানের পাইকারি ব্যবসা আইডিয়া 

খাবারের চাহিদা মানুষের বরাবরই আগে থেকেই ছিল। তো আপনি চাইলে চাল ডাল মুশুরি যেসব কোম্পানি বিক্রি করে তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করে এভাবে সেটি শুরু করতে পারেন। এভাবে সাথে শুরু করার ক্ষেত্রে আপনাকে তেমন অতটা ভাবনা চিন্তা করতে হবে না। আপনি শুধু যেকোনো শহরতলী ও উপজেলা শহরে ব্যবসা শুরু করে দিবেন। 

চা পাতার পাইকারি ব্যবসার আইডি

বর্তমান আমরা এমন একটা সমাজ কাটার মধ্যে বসবাস করা শুরু করেছি। যেখানে বসবাসকৃত প্রায় ৭০% মানুষেরই প্রতিদিনই চা দরকার হয়। আর এটার প্রমাণস্বরূপ আপনি বিভিন্ন হাট বাজার ঘুরে দেখবেন সেখানে একটা জিনিস লক্ষ্য করবেন যে অন্যান্য যে কোন দোকানের তুলনায় চায়ের দোকানটা একটু বেশি। গ্রাম অঞ্চলের বাজারগুলোতে এটার হার তুলনামূলকভাবে  আরো বেশি। এখানে শুধু আপনাকে অঞ্চল নির্বাচন করতে হবে যে কোন অঞ্চলগুলোতে আপনি ব্যবসা গুলো করবেন। চা-পাতা কেনার ক্ষেত্রে আমি  আমি আপনাকে বলব যেখান থেকে চা পাতা উৎপন্ন হয় অথবা যেসব কোম্পানি চাপাতা প্রক্রিয়াজাতকরণ করে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা। উৎপন্ন অঞ্চলের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে রয়েছে সিলেট, পঞ্চগড়কোম্পানি ক্ষেত্রে রয়েছে ইস্পাহানি কোম্পানি ইত্যাদি। এসব অঞ্চল থেকে চা এনে আপনি চাইলেই ভালো লাভে আপনার নির্বাচনকৃত খুচরা বিক্রেতাদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন।

অটোমোবাইল পার্স পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া 

এভাবে যখন আপনি করতে যাবেন তখন আপনাকে প্রথমে ধারণায় নিতে হবে  অটোমোবাইল পার্টস টা কি? অটোমল পাঁচটা সাধারণত এগুলাই যেগুলো জিপ গাড়ি মোটরসাইকেল প্রাইভেট কার তাই যানবাহনের পার্টস ।বর্তমানে আপনি একটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখবেন যে ,মোটরসাইকেলের কমতি আছে এমন এলাকা খুব কমই। আবার এর সাথে সাথে বর্তমানে প্রাইভেটকার ব্যবহারে  বেড়ে যাচ্ছে।তাই এসব গানের বিভিন্ন জিনিসপত্র হর হামেশাই দরকার পড়ছে। এর জন্য প্রথমে আপনাকে অটো পার্টস যোগাযোগ করে সেখান থেকে জিনিসপত্র কিনে এনে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে ব্যবসা করতে পারেন। 

কসমেটিক্স পাইকারি ব্যবসা

বর্তমান দিনে কসমেটিকসের ব্যবস্থা জনপ্রিয় ব্যবসা। বর্তমান থ শহরের পাশাপাশি  গ্রাম অঞ্চলের মা বোনেরাও তাদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে খুবই সচেতন। এই সচেতনতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।আপনি কসমেটিক সামগ্রী উৎপন্নকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে নিজস্ব ডিলারশিপ নিয়ে এই ব্যবসা করতে পারেন ।আর হ্যা এর জন্য  আপনাকে অবশ্যই  অঞ্চল নির্বাচন করে  ব্যবসা করতে হবে ।একজন আপনার সবচেয়ে ভালো হবে গ্রাম ও শহরতলী বাজার ।  আবার আর একটা বিষয় লক্ষ্য লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন যে বিভিন্ন উৎসবের সময় কসমেটিকের চাহিদা বেড়ে যায়। এর ফলে আপনি এখান থেকে স্টক ব্যবসা করার সুযোগ পেয়ে যাবেন। 

কৃষি কাজের পণ্য সামগ্রী জন্য পাইকারি ব্যবসা

আমাদের এই বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। এদেশের অর্থনৈতিক চাকা চলে এই কিসের উপর নির্ভর করে। কৃষি পণের উন্নতির ক্ষেত্রে বিভিন্ন কোম্পানি বিভিন্ন রকমের কীটনাশক ঔষধ বের করেছে। আর বর্তমানে কৃষির ফলন বৃদ্ধির জন্য এসব কীটনাশক ও ঔষধের চাহিদা কৃষকের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে  পরিণত হয়েছে। তাই এই ব্যবসা আপনি গ্রামাঞ্চলের যে কোন জায়গা থেকেই করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে শুধু কীটনাশক ও ওষুধ তৈরি কৃত কম্পানির কাছ থেকে ডিলারশিপ নিতে হবে। 

শাকসবজি বা কাঁচামালের পাইকার আইডিয়া

শাকসবজি অনেক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার ।কেউ যদি সবুজ শাকসবজি  খেতে পারেতাহলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পায় ।আর এরই জন্য এর চাহিদা   সারা বছর লেগেই  থাকে ।শাকসবজি সাধারণত গ্রাম অঞ্চল ও বিশেষত কয়েকটি অঞ্চলে উৎপন্ন হয়। কিন্তু এর চাহিদা শহরাঞ্চলে সারা বছরই থাকে। এই ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনাকে যে বিষয়গুলো করতে হবে।প্রথমেই দেখতে আপনি কোন কোন অঞ্চলে আপনারে শাকসবজি নিয়ে খুচরা বিক্রেতাদের  কাছে বিক্রি করবেন। কোন কোন ধরনের গ্রাম বা বিশেষায়িত  অঞ্চলে শাকসবজ উৎপন্ন হয় সেখানে যোগাযোগ করা। 

চালের পাইকারি ব্যবসার 

আমরা বাঙালি।আর সেখান থেকেই  প্রবাদে আছে মাছে ভাতে বাঙালি। আর এরই জন্য যেকোনো বাজারে চালের চাহিদা অন্যান্য পণ্যের তুলনায় অনেক বেশি থাকে।আমারে চালের ব্যবসা আপনি বিভিন্ন জায়গার থেকে করতে পারেন । এই পাইকারি  ব্যবসা করার জন্য বিভিন্ন চাল কোম্পানি ,চাল উৎপন্ন অনেক চাতাল অথবা যেসব অঞ্চলের চাল উৎপন্ন করা হয় সেখানকার কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চালের পাইকারি ব্যবসা ব্যবসা করতে পারেন। 

পরিশেষে ,

,আপনি যেকোনো ব্যবসায়ী সাফল্য লাভ করতে চাইলে নাকি অবশ্যই সততার সাথে ব্যবসা করতে হবে। আপনার পছন্দকৃত  ব্যবসা নিয়ে  বাজার বিশ্লেষণ করতে হবে। ব্যবসার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রমী ও ধৈর্যশীল  হতে হবে। সম্পূর্ণ পোস্টটির ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ব্যবসা ও পাইকারি পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া এবং ব্যবসার সম্পর্কে যেকোনো ধরনের প্রশ্ন বা মতামত থাকলে  আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন